আমি এবং মূল কেন্দ্রবিন্দু
আমি যখন চলতে আর বলতে শিখলাম কিছুদিন পর বুঝতেও শিখলাম
বলা হলো- তুমি এক স্বত্বা এটাই পরম সত্য ।
চিন্তার প্রসার এবং প্রশ্নকে অসার করার জন্য আসলো – “দৈব বানী”
যা হবে ‘আদর্শ’ – পথচলার…
দেখা যাবে তাতে সবার মঙ্গলজনক আচার ব্যবহার,
সর্ব দিকের শুদ্ধতাও দেখাতে হবে, চাক্ষুষ সে আচরণ সামনে এনে দেখানোর জন্য দেয়া হলো ‘প্রতিনিধি’ …
অবশ্যই ব্যক্ত অনুভূতির মাধ্যমে ঘোষণা করতে হবে সার্বিক শ্রেষ্ঠত্ব । সেই তো বিমল তৃপ্তি , নিরবিচ্ছিন্ন আনন্দ – সম্মোহনী ভঙ্গীতে প্রমাণিত করার প্রকাশ্য অভিপ্রায়ে আসলো
সনির্বন্ধ মিনতি ‘প্রার্থনা’ ….
বিক্ষিপ্ত মনকে একত্রিত করে মানসিক প্রশান্তিকে মূল বিন্দুতে আনা চাই। মিল এবং মূলের একবিন্দু যখন কেন্দ্রতে এলো সেখানে জাগলো এক বৃত্তময়তাকে পুনরাবৃত্তি করার ‘বিশ্বাস’ আর কেন্দ্রবিন্দুতে দাঁড়িয়ে আছে যে , সে – ই ‘বিশ্বাসী’ ।
আমিই কেন্দ্রবিন্দু – আমিই শত সহস্র খণ্ড রূপে পরিধিতে আসি ……